Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd নভেম্বর ২০২৩

ইন্সটিটিউট সম্পর্কিত

 

 গৌরবময় ঐতিহ্য সমৃদ্ধ বরেন্দ্র ভূমির প্রাণকেন্দ্র, হজরত শাহ মখদুম রূপোশ রহমাতুল্লাহির পূণ্যস্মৃতি বিজড়িত, দূরন্ত পদ্মার তটদেশে মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবীকুমার শরৎ কুমার রায়অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়, ডক্টর রমাপ্রশাদ চন্দ, মাদার বক্স, এইচ এম কামারুজ্জামান প্রমুখের হৃদয়নৈবেদ্য সুশোভিত বাংলাদেশের শিক্ষানগরী হিসেবে খ্যাত রাজশাহীতে রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনষ্টিটিউট পরিচালিত কারিগরী শিক্ষা কার্যক্রম অত্যন্ত সময়োচিত, বাস্তবানুগ ফলপ্রসু উদ্যোগযা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে কল্যানকর ভূমিকা পালনে প্রতিশ্রুতিশীল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আশাবাদী, এই প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম সময়ের দাবীকে যথাযথভাবে পূরণ করবে

প্রাক কথন:

 দেশের আর্থ–সামাজিক উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার ভূমিকা অনস্বীকার্য। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দক্ষ ও পেশাদার ও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনশক্তির কোনো বিকল্প নেই। এই সব বিষয় বিবেচনায় রেখেই ১৯৯৮ সালে তৎকালীন সরকার একনেক বৈঠকে ’বিভাগীয় শহরে তিনটি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন প্রকল্প’অনুমোদন করেন। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আই.ডি.বি) এর আর্থিক সহায়তায় বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীতে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। ২০০৬ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট উদ্বোধন করেন। এই ইনস্টিটিউট–এ প্রথম ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তৎকালীন অধ্যক্ষ জনাব এ কে এম আমির হোসেন সরকার। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০১ জুন হতে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন জনাব মোঃ ওমর ফারুক।

 প্রথম বছরে (২০০৫–২০০৬ শিক্ষাবর্ষ হতে) ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ১৫৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে সাম্প্রতিক তথ্য প্রযুক্তি ও চাহিদার নিরিখে আন্তর্জাতিক মানের প্রণীত পাঠ্যক্রম অনুসারে বিপুল উৎসাহ এবং উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আন্তরিক পরিবেশে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। সমাজ ও রাজনীতি সচেতন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সক্রিয় প্রচেষ্টায় ও আন্তরিকতায় প্রতিষ্ঠিত সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনষ্টিটিউট সফলতার ১৭তম বছর শেষে ১৮তম বছরের পথ চলছে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৮০০ জন। উল্লেখ্য যে, ইতোমধ্যে ১৪টি ব্যাচে মোট প্রায় ৩০০০ জন ছাত্রী তাদের শিক্ষাজীবন শেষ করে এই প্রতিষ্ঠান হতে বিদায় নিয়েছে। 

 বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারী পলিটেকনিক ও মনোটেকনিকের সংখ্যা মোট ৪৯, যার মধ্যে মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ৪টি। এছাড়াও সারাদেশে বেসরকারী পলিটেকনিকের সংখ্যা প্রায় চার শতাধিক।

 অবস্থান:

শিক্ষানগরী রাজশাহীতে ২০০৩ সালে নির্মিত এই কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নগরীর নওদাপাড়া বাইপাসে  (আম চত্ত্বর ও নতুন বাস টার্মিনালের মাঝামাঝি), রাজশাহী শহরের কেন্দ্র হতে আট কিলোমিটার উত্তর–পূর্ব দিকে অবস্থিত। মোট ২ একর জায়গার উপর ৫টি ভবন (প্রশাসনিক, একাডেমিক, ওয়ার্কসপ–১, ওয়ার্কসপ–২ ও ১৫০ আসন বিশিষ্ট ছাত্রী নিবাস) নিয়ে নির্মিত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির নির্মানশৈলী ও স্থাপত্যশিল্প আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন। 

 কর্তৃত্ব:

রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট দেশের অন্য ৪৮টি পলিটেকনিক ও মনোটেকনিকের মতোই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয় এর কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন, যার কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান প্রনয়ন, নিয়ন্ত্রন, মূল্যায়ন ও উন্নয়ন–এর সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপর ন্যস্ত।

 কার্যক্রম:

৪ বছর মেয়াদী “ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স”:

দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রণিত আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও যুগোপযোগী কারিগরি শিক্ষা কর্মসূচী বাস্তবায়ন করাই এই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে ৫টি টেকনোলজিতে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। টেকনোলজিগুলো হলো–

     ১)  আর্কিটেকচার   ২) কম্পিউটার  ৩) ইলেকট্রোমেডিক্যাল  ৪) ইলেকট্রিক্যাল এবং ৫) ফুড

চার বছরের এই শিক্ষা কোর্সে মোট আটটি সেমিষ্টার রয়েছে যার মধ্যে ছয় মাস মেয়াদী এক সেমিষ্টারের একটি “ইন্ডাষ্ট্রিয়াল এ্যাটাচমেন্ট ট্রেনিং” রয়েছে যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সম্পন্ন করতে হয়। বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিধি অনুযায়ী ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিংসহ আট সেমিষ্টারের এই কোর্স শেষ করলে তাকে নির্দিষ্ট টেকনোলজির “ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং” সনদ প্রদান করা হয়। ২০০৫–২০০৬ শিক্ষাবর্ষ হতে এই প্রতিষ্ঠান   “ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং” শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। মেয়েদের কারিগরি শিক্ষার জন্য উত্তরবঙ্গের এই একমাত্র মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ৪ টি টেকনোলজিতে মোট আসন সংখ্যা প্রতি শিক্ষাবর্ষে ৫০০জন। 

 শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী:

বর্তমানে মোট ১০২ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছেন। শিক্ষকমন্ডলীর সকলেই যেমন শিক্ষাজীবনে উজ্জ্বল কৃতিত্বের অধিকারী তেমন শিক্ষকতায় নিবেদিতপ্রাণ, পরিশ্রমী ও নিষ্ঠাবান। শ্রেণীকক্ষ সহ শ্রেণীকক্ষের বাইরেও শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা নিরসনে তারা অত্যন্ত আন্তরিক ও যত্নবান। এছাড়াও কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সাথে শিক্ষার্থীদের চমৎকার সম্পর্ক বিরাজমান।

 হোষ্টেল:

ইনস্টিটিউটের মূল ভবনের পূর্বপাশে রয়েছে ১৪৮ আসন বিশিষ্ট ৪তলা ছাত্রী নিবাস। ছাত্রীদের মেধা ও স্থায়ী ঠিকানা হতে ইনস্টিটিউটের দূরত্ব বিবেচনা করে ছাত্রীদের মাঝে আসন বরাদ্দ দেয়া হয়।

 কর্মরতদের আবাসন ব্যবস্থা:

এই ইনস্টিটিউটে শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের জন্য কোন আবাসন ব্যবস্থা নেই। কর্মচারীদের জন্য ৪ ইউনিটের একটি ২তলা স্টাফ কোয়ার্টার রয়েছে। এছাড়া ইনস্টিটিউটের পূর্ব–দক্ষিণ কোনে অধ্যক্ষ এবং হোস্টেল সুপারের জন্য একটি ২তলা কোয়ার্টার রয়েছে।

খেলার মাঠ:

ইনস্টিটিউটে কোন আলাদা খেলার মাঠ নেই। তবে, মূল ভবন চারটির মাঝে প্রায় ১২০০০ বর্গফুটের একটি খোলা স্থান খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই মাঠে সংক্ষিপ্ত পরিসরে ফুটবল, ক্রিকেট সহ ভলিবল, ব্যাডমিন্টন ও অন্যান্য বহিঃকক্ষ খেলার ব্যবস্থা রয়েছে।

 লাইব্রেরী:

সাম্প্রতিক তথ্য সম্বলিত পাঠ্য ও রেফারেন্স উপকরণ নিয়ে গড়া একটি লাইব্রেরী রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানে।বর্তমান প্রযুক্তি ও শিক্ষা সহায়ক জার্নাল সহ পাঠ্য ও রেফারেন্স বইগুলো ছাত্রীসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ব্যবহার করতে পারে। ইনস্টিটিউট খোলা থাকাকালীন সময়ে এখানে বসে পড়াশোনা করা যায়। একসাথে প্রায় ৫০ জন এখানে বসে পড়তে পারে। বর্তমানে এই লাইবেরীর সংগ্রহ সংখ্যা প্রায় ৪৬৫০। ২০১৯ সালে এখানে স্থাপন করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু কর্ণার (সংগ্রহ সংখ্যা প্রায় ৫০০)।

 আই.টি সেন্টার:

সাম্প্রতিক তথ্য প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে চলার জন্য এবং শিক্ষার্থীদের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষ করে তোলার জন্য এই প্রতিষ্ঠানে একটি আই.টি সেন্টার রয়েছে। ইন্টারনেট ও ই–মেইল সহ আধুনিক সকল যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্বলিত এই সেন্টারে অতি সম্প্রতি বি.টি.সি.এল এর ফাইবার অপটিক সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।

 অডিও–ভিজুয়াল ল্যাব:

এই ইনস্টিটিউটে সর্বাধুনিক অডিও–ভিজুয়াল যন্ত্র সম্বলিত একটি অডিও–ভিজুয়াল ল্যাব রয়েছে। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, ওভার হেড প্রজেক্টর, ভিডিও ক্যামেরা, টেপ রেকর্ডার, রেকর্ড প্লেয়ার ইত্যাদি সম্বলিত এই ল্যাব শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগহণ প্রক্রিয়াকে আকর্ষনীয় ও আনন্দময় করে।

 শিক্ষার্থীদের কমন রুম:

কমন রুমের আদলে এই প্রতিষ্ঠানে একটি মাল্টি পারপাস রুম রয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা ক্লাসের অবসরে সংবাদপত্র ও পত্রিকা পড়ার পাশাপাশি অন্তকক্ষ খেলাধুলা (ক্যারাম, টেবিল টেনিস, দাবা ইত্যাদি) করে থাকে। বিভিন্ন দিবসে ও উপলক্ষ্যে ছোট–খাটো অনুষ্ঠান এই কক্ষেই আয়োজন করা হয়।

 শিক্ষা সফর:

শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষার সকল প্রকার আয়োজন এই প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত করা হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞান অর্জনের সাথে মেধা ও মননের বিকাশের পাশাপাশি সুস্থ বিনোদনের জন্য প্রতি বছর এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা সফরের আয়োজন করে।

উপবৃত্তি:

অর্থের অভাবে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার রোধ, বাল্যবিবাহ রোধ এবং শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রীদের শতভাগ (১০০%) উপবৃত্তি প্রদান করা হয়।

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ:

ডিপ্লোমা পাশ করার পর ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ই.ঝপ ঊহমরহববৎরহম পড়ার সুযোগ ছাড়াও ২ বছরের অ.গ.ও.ঊ পরীক্ষার মাধ্যমে ই.ঝপ ইঞ্জিনিয়ার হবার সুযোগ রয়েছে। কারিগরি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজে ১ বছরের ডিপ্লোমা ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারগণ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পাশ কোর্সে ডিগ্রী পড়তে পারেন। দেশের বাইরে উচ্চ শিক্ষার প্রচুর সুযোগ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারগণের রয়েছে।

 কর্মক্ষেত্র:

এ কথা অনস্বীকার্য যে, ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পূর্ণ সেশনজট মূক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেকারত্বের হার কম। ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর মর্যাদাপূর্ণ চাকুরী অথবা পছন্দমত ব্যবসা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। ডিপ্লোমা কোর্সের একাডেমিক স্বীকৃতি বহিঃবিশ্বে রয়েছে বিধায় একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বিদেশে সাধারণ শ্রমিক নয়, মধ্যম শ্রেণীর প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। ২য় শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে শুরুতেই চাকুরীতে যোগদান এবং পদোন্নতি পেয়ে ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা হবার সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারগণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, টি এন্ড টি, টেলিভিশন, বেতার, আনবিক শক্তি কমিশন, আবহাওয়া অধিদপ্তর, ভকেশনাল স্কুল এন্ড কলেজে কারিগরি বিষয়ে শিক্ষক এবং বিভিন্ন প্রকৌশল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সহ অন্যান্য চাকুরী, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, শিপিং কর্পোরেশন, বিমান, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি, আধুনিক সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতাল সহ বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে । 

 

>>>>>******<<<<<